এম.সি.কলেজ ছাত্রাবাসে ১৮ বছর।
ﺑِﺴْﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴﻢِ প্রথমে শুকরিয়া আদায় করে নিচ্ছি মহান আল্লাহর দরবারে,যিনি আমাকে এই ছাত্রাবাসে ১৮ বছর চাকুরী করার সুযোগ করে দিয়েছেন এবং ১৯ বছরে পদার্পণ করার তৌফিক দান করেছেন।আলহামদুলিল্লাহ। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি,সেই সময়ের হোস্টেল সুপার স্যার ও সকল ছাত্রদের।যারা আমাকে ছাত্রাবাসে রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন।হোস্টেল জীবন সত্যিই একটা অন্য রকম জীবন।১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০২ সালে এই এম.সি.কলেজ ছাত্রাবাসে প্রথম আসলাম।১০০ টাকা নিয়ে বাড়ি থেকে আসছিলাম।তখন সুনামগঞ্জ টু সিলেট বাস ভাড়া ছিল ৩৫ টাকা।মা-বাবা,ভাই-বোন,আত্মীয় -স্বজন ও আমার প্রিয়তমা আয়েশা আক্তার কে রেখে আসতে কতটা কষ্ট লেগেছিলো তা ভাষা দিয়ে প্রকাশ করা সম্ভাব না।Abdul Kuddus ভাইয়ের মাধ্যমে ছাত্রাবাসে আসি।যারা ছাত্র জীবনে এম,সি,কলেজে পড়েছে,অথচ ছাত্রাবাসে থাকেনি,সে তার জীবনে কি মিস করে গেলো সে কখনো জানবে না।সে শুধু লেখা-পড়া করে গেছে,কিন্তু শিক্ষার পুরাপুরি স্বাদ গ্রহণ করে যাইনি।এই ছাত্রাবাসে ১৮ বছর ধরে আছি।এম.সি.কলেজে চাকুরী ছিল বলে বিয়েটা তাড়াতাড়ি করতে পারছি।২০০২ সালে এসে এম.সি.কলেজে চাকুরীতে এসে,দুই বছর পরই ২০০৪ সালেই বিয়ের কাজটা...